লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে - সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে অনেক বাংলাদেশী ভ্রমণপ্রেমী ভাইদের মনে প্রশ্নটি জাগে। ইউরোপের অসাধারণ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, ঐতিহাসিক স্থাপত্য এবং তুলনামূলক কম খরচের জন্য লিথুনিয়া হয়ে উঠেছে বেশ জনপ্রিয়।
আপনি যদি ইউরোপের, শান্ত পরিচ্ছন্ন ও প্রাকৃতিক সংস্কৃতি পরিবেশ উপভোগ করতে চান তাহলে দেশটি আপনার জন্য। কিভাবে লিথুনিয়া যেতে হয়, কিভাবে আবেদন করতে হয় এবং এর সহজ উপায় কি কি রয়েছে এই বিষয়ে আজ এই আর্টিকেলে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
- বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া যাওয়ার উপায়
- লিথুনিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
- লিথুনিয়া কাজের বেতন কত
- লিথুনিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
- লিথুনিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- লিথুনিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
- লিথুনিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদন
- প্রতারণা এড়াতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ
- লিথুনিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
- শেষ কথাঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে শাহজানা প্রত্যেক ভ্রমণকারী বা প্রবাসে যাওয়ার
ইচ্ছুক মানুষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। লিথুনিয়া হচ্ছে ইউরোপের একটি
সেনজেনভুক্ত দেশ এবং এটি উত্তর ইউরোপের অন্তর্গত। প্রতিবছর অনেকে কাজ,
পড়াশোনা বা ভ্রমণের উদ্দেশ্য নিয়ে যেতে চাই। তবে বড় প্রশ্ন হলো আসলে লিথুনিয়া
যেতে কত টাকা খরচ হয়। এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাওয়ার খরচ সব সময় নির্ভর করে
ভিসার ক্যাটাগরি অনুযায়ী। আপনি কোন ভিসার জন্য আবেদন করছেন যেমন স্টুডেন্ট ভিসা
বা টুরিস্ট ভিসা এগুলো অনুযায়ী মোট খরচ নির্ধারিত হয়।
যদি সরকারিভাবে ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে খরচ অনেকটাই সবার সাধ্যের মধ্যে থাকবে। সাধারণত সরকারিভাবে আবেদন করলে প্রায় চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা মধ্যে লিথুনিয়া পৌঁছানো সম্ভব। কিন্তু যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে চান তখন খরচ কিছুটা বেড়ে যাবে। স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে খরচ প্রায় চার থেকে পাঁচ লক্ষ টাকা অন্যদিকে কাজের ভিসা করতে গেলে প্রায় ৭ থেকে ৯ লক্ষ টাকা খরচ হবে।তবে এখানে বিষয়টি নির্ভর করে এএনসি এর সার্ভিস চার্জ এবং অন্যান্য আনুষঙ্গিক খরচের ওপর।
টুরিস্ট ভিসা খরচ তুলনামূলক কম হলেও মেয়াদ সীমিত। তাই যারা ভ্রমণের উদ্দেশ্যে যাচ্ছেন তাদের জন্য এটি উপযুক্ত। খরচের পার্থক্য মূলত ভিসা ধরন আবেদন প্রক্রিয়া এবং কোথা থেকে আবেদন করছেন তার ওপর। বর্তমানে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করার সুযোগ সুবিধা রয়েছে। আবার অনেকেই এজেন্সির মাধ্যমে সাহায্য নিয়ে কাগজপত্র তৈরি করে এবং প্রসেসিং ঝামেলা মুক্ত হয়।
বাংলাদেশ থেকে লিথুনিয়া যাওয়ার উপায়
বাংলাদেশ থেকে অল্প খরচে স্টুডেন্ট ও পারমিট ভিসা নিয়ে ইউরোপের এই দেশে সহজে যেতে পারবেন। এদেশের ভিসা যদিও অনেক বেশি হয়ে থাকে সেনজেন দেশ হওয়া সত্বেও এদেশের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া তুলনামূলক সহজ। অনলাইনে স্টুডেন্ট ও কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। কেউ চাইলে ঝামেলা এড়াতে বিশ্বস্ত এজেন্সির শরণাপন্ন হতে পারেন। এক্ষেত্রে এজেন্সিকে নির্দিষ্ট ফি দিতে হয়।
শিক্ষার্থীরা লিথুনিয়া কোন বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তির জন্য প্রথমে অফার লেটার পেতে
হবে। অফার লেটার পাওয়ার পর খুব সহজে আপনি আবেদন করতে পারবেন। কাজের ভিসা
পাওয়ার জন্য চাকরির অফার লেটার পেতে হয়। ভিসার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সংগ্রহ করে ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন। সর্বশেষে আপনার সকল ডকুমেন্ট নিয়ে আবেদন
করলে ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়ে যায়। আর যদিও
কোন প্রকার জটিলতা থেকে যায় তাহলে দীর্ঘ সময় লাগতে পারে।
লিথুনিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি
লিথুনিয়া উত্তর ইউরোপের একটি রাষ্ট্র যা অরণ্য হৃদ ও নদীতে সমৃদ্ধ। আর রাজধানীর
নাম হচ্ছে ভিলনিয়াস। লিথুনিয়া সেনজেন ভুক্ত দেশ বাল্টিক দেশের মধ্যে একটি এবং
বর্তমান সরকারি ভাবে কম খরচে সেখানে যাওয়ার সুযোগ রয়েছে। বিশেষ করে
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সেখানে যাওয়া খুবই সহজ। লিথুনিয়ার জনসংখ্যা কম হয়
দেশটিতে বিভিন্ন কাজের বিদেশী শ্রমিকের নিয়োগ করে থাকে/তাই তারা লিথুনিয়ায়
যেতে চান তাদের জন্য অনেক কাজের সুযোগ রয়েছে।
ভিসা প্রসেসিং বা যাত্রা শুরু করার আগে ভালো যে লিথুনিয়ায় কোন ধরনের কাজের
চাহিদা বেশি তা জানা। আপনি চাইলে স্থানীয় প্রবাসী বা অভিজ্ঞতার সাথে যোগাযোগ
করতে পারেন। তারা আপনাকে সঠিক তথ্য দিতে পারবে যাতে আপনার দক্ষতা ও অভিজ্ঞতার ওপর
ভিত্তি করে সঠিক কাজের জন্য ওয়ার্ক ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। স্থানীয়
প্রবাসীদের অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে দেখা যায় লিথুনিয়ায় সবচেয়ে বেশি কাজের চাহিদা
রয়েছে সেগুলো নিচে লেখা হলোঃ
- ইলেকট্রিক্যাল
- রেস্টুরেন্টের শেফ কিংবা কর্মচারী
- ক্লিনার
- প্লাম্বার
- ড্রাইভিং
- কন্সট্রাকশন
- ওয়েল্ডার
লিথুনিয়া কাজের বেতন কত
লিথুনিয়া কাজের বেতন সম্পর্কে জানা খুবই জরুরী। বিশেষ করে যারা প্রবাসে যাওয়ার
জন্য বেশি আগ্রহী। কারণ যে কোন নতুন কাজ শুরু করার আগে মানুষ সাধারণত জানতে চাই
কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বেতন বেশি হবে। লিথুনিয়ায় কাজের জন্য অনেকেই যাচ্ছেন
কিন্তু অনেকেই যাচ্ছেন না ঠিক কত ইনকাম করা সম্ভব এ কারণে সচেতনতা
বাড়াতে অনলাইনের মাধ্যমে লিথুনিয়া কাজের বেতন সংগ্রহ করা হচ্ছে। লিথুনিয়ায়
কাজের বেতন সাধারণত ঘন্টা ভিত্তিক নির্ধারিত হয় এবং মূলত আপনার অভিজ্ঞতা ও
দক্ষতার উপর নির্ভর করে।
নতুন কর্মী হিসেবে যদি কোন কাজ শুরু করেন যেখানে পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই সে
ক্ষেত্রে সাধারণত মাসিক বেতন ৫০০ থেকে ৬০০ ইউরো বা বাংলাদেশের মুদ্রায় ৭ থেকে ৭০
হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর যদি পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে তিনি ইতিমধ্যে
দক্ষ ও পরিচিত কোন কাজের জন্য নিয়োগ পাচ্ছেন তাহলে তার বেতন বেশি হতে পারে।
অভিজ্ঞ কর্মীরা প্রায় ৮০ হাজার থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে।
যে কাজগুলোতে তুলনামূলক বেতন বেশি সেগুলো হল কনস্ট্রাকশন, ইলেকট্রিক্যাল,
ড্রাইভিং, ফ্যাক্টরিতে কর্মরত কর্মী, এবং ক্লিনার সংক্রান্ত কাজ। এছাড়া কোন
কোম্পানির অভ্যন্তরীণ নিয়োগ বা বিশেষ দক্ষতা প্রয়োজন এমন ক্ষেত্রে বেতন আরো
বেশি। সবচেয়ে ভালো লাগার বিষয় হলো লিথুনিয়া কাজের জন্য পেমেন্ট সরাসরি ইউরোতে
দেওয়া হয়। তাই অভিজ্ঞতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাজের ধরন ও সময়ের উপর ভিত্তি করে
বেতন বৃদ্ধি পায়।
লিথানিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন
লিথুনিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- বৈধ পাসপোর্ট
- জাতীয় পরিচয় পত্র সনদ
- মেডিকেল সার্টিফিকেট
- পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- জব অফার লেটার
লিথুনিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
লিথুনিয়া যাওয়ার আগে শুধু খরচ নাই বয়স একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ কাজের উদ্দেশ্যে ভিসা পেতে হলে নির্দিষ্ট বয়স শর্ত থাকে। লিথুনিয়া ইউরোপের সেনজেনভুক্ত একটি দেশ তাই সেখানে ভিসা পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনি পোল্যান্ড, লাটভিয়া বা বেলারুশ মত অন্যান্য দেশের যাওয়ার সুযোগ পাবেন। এটি ভিসার সুবিধা হিসেবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যেহেতু বাংলাদেশের লিথুনিয়ার কোন এম্বাসি নেই তাই সাধারণত ভিসার সমস্ত প্রসেসিং প্রতিবেশী ভারতের মাধ্যমে করতে হয়।
যারা কাজের ভিসা নিয়ে তাদের বয়স কমপক্ষে ২০ বছর হতে হবে। তবে প্রায়শই লিথুনিয়ায় কাজের জন্য ভিসা দেওয়ার ক্ষেত্রে সুবিধা জনক বয়স হল ২১ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে। এই বয়সের মধ্যে আবেদন করলে ভিসা পাওয়া সম্ভব অনেক বেশি এবং কাজের ভিসা দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ হয়। অপরদিকে যারা স্টুডেন্ট হিসেবে ভিজিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে কম্বককে ১৮ বছর বয়সে হতে হবে। তবে স্টুডেন্ট ভিসায় ভর্তি প্রক্রিয়াও বিশ্ববিদ্যালয় শর্ত অনুযায়ী বয়স সামান্য ভিন্ন হতে পারে।
লিথুনিয়া টুরিস্ট ভিসার আবেদন
যারা লিথুনিয়ায় টুরিস্ট ভিসার আবেদন প্রক্রিয়া জানেনা এবং আবেদন করবেন সে
সম্পর্কে কোন তথ্য জানেন না তাদের জন্য এই সেকশনটি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকে আমি
আপনাদের আবেদন কিভাবে করবেন এবং আবেদন করতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে
আলোচনা করব। ইতিপূর্বে লিথুনিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করেছি। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য যেসব
কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেসব কাগজপত্র টুরিস্ট ভিসার জন্যই প্রয়োজন
হয়।
আপনি যদি লিথুনিয়া একজন টুরিস্ট ভিসার জন্য আবেদন করে তাহলে আবেদন করার জন্য
আপনাকে প্রথমত লিথুনিয়ার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন ফরমটি ডাউনলোড করতে
হবে এবং ফন্টে নির্ভর ভাবে পূরণ করে উপরে দেওয়া সকল কাগজপত্র ফরমটি
এম্বাসিতে জমা দিতে হবে। তারা আপনাকে মৌখিক কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করতে পারে
সেগুলো সঠিকভাবে উত্তর দেবেন এবং তারা কিছুদিন সময় দিবে ভেরিফাই করার জন্য।
ভেরিফাই সম্পন্ন হলে আপনি লিথুনিয়া ভ্রমণের জন্য যেতে পারবেন।
প্রতারণায় এড়াতে প্রয়োজনীয় পরামর্শ
আপনারা অনেকেই বিদেশ যেতে গিয়ে অনেক প্রতারণার বা দালাল চক্রের শিখার হয়ে
থাকেন। যা একজন প্রবাসীর ক্যারিয়ার নষ্ট করে দিতে পারে। প্রতারণা বা দালাল
চক্রের হাতে না পড়ার জন্য আপনি ভিসা এবং পাসপোর্ট প্রক্রিয়া নিজে সরকারিভাবে
বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে চেক করে নিতে পারেন।
এছাড়া বৈধভাবে লিথুনিয়া যাওয়ার জন্য আপনার সকল কাগজপত্র কোন
লাইসেন্স প্রাপ্ত এজেন্সির মাধ্যমে সরকারি ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে
পারেন।
অন্য কোন এজসির মাধ্যমে আবেদন করবেন না। কারণ আপনি যদি আপনি বিপদে পড়তে
পারেন। আবার দেখা যায় অনেক এজেন্সি নকলওয়ার পারমিট ভিসা বা চাকরির প্রভাব
দেখে প্রতারণা করে থাকেন এর জন্য আপনাকে সরাসরি লিথুনিয়া অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে
গিয়ে আপনার ভিসা চেক করে নিতে পারেন। কারণ অনেক পর্ষদ এজেন্সি এখনো
সক্রিয় রয়েছে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এজন্য আপনি ভিসা নিষেধ হওয়ার পূর্বে বড় অঙ্কের টাকা দিবেন না।
লিথুনিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ লিথুনিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত?
উত্তরঃ লিথুনিয়ায় মোট ন্যূনতম প্রতিমাসে মজুরি প্রতি ঘন্টায় ৬.৩৫ ইউরো।
তবে সময় অনুযায়ী কমবেশি হতে পারে।
প্রশ্নঃ লিথুনিয়া কি সেনজেন দেশ?
উত্তরঃ হ্যাঁ, লিথুনিয়া সেনজেনভুক্ত একটি দেশ
প্রশ্নঃ লিথনিয়ার মাথাপিছু আয় কত?
উত্তরঃ নেয়ার মাথাপিছু আয় ২৮ হাজার ডলার এরও বেশি হয়ে থাকে।
প্রশ্নঃ লিথুনিয়া মুদ্রার নাম কি?
উত্তরঃ লিথুনিয়ার মুদ্রার নাম হল ইউরো।
শেষ কথাঃ লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে
লিথুনিয়া যেতে কত টাকা লাগে আশা করি এখন বুঝতে পেরেছেন। ভিসার জন্য যদি সকল
প্রয়োজনে ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখা হয় তাহলে মাত্র ১২ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভিসা
তৈরি করা সম্ভব। তবে এই প্রক্রিয়ায় খুব সতর্ক থাকতে হবে কখনোই অসাধু কোন
এজেন্সির মাধ্যমে কাজ করবেন না। সব সময় দেখে শুনে বিশ্বাসযোগ্য ও প্রতিষ্ঠিত
এজেন্সির মাধ্যমে ভিসার প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। এছাড়া কাজ
সম্পন্ন করার আগে এজেন্সির ফ্রি পরিশোধ না করা সব চেয়ে নিরাপদ।
লিথুনিয়া একটি উন্নত ইউরোপীয় দেশ। এ দেশে স্থায়ীভাবে বসবাস করলে কিছু পেশার
সবচেয়ে বেশি মূল্য দেওয়া হয়। এই আর্টিকেলে আমি খুব ভালো করে বিস্তারিত
আলোচনা করেছি। কোন কোন সেক্টরে কাজের সুযোগ বেশি এবং কোন কাজে বেতন
কেমন এই সম্পর্কে লিখেছি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি
করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url