সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - ২০২৫ সম্পর্কে বিস্তারিত
বাংলাদেশ থেকে অনেকে কাজের জন্য সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে ইউরোপের দেশ সার্বিয়া যেতে চাই। সার্বিয়া দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপের বলকান অঞ্চলের একটি দেশ। ইউরোপের এই দেশটি এখনও সেনজেনভুক্ত হয়নি।
ইউরোপের দেশ হওয়ায় কাজের বেতন তুলনামূলকভাবে বেশি হয়ে থাকে। এই দেশের সরকার সার্বিয়া কাজের ভিসা আবেদনকারীদের আবেদন প্রক্রিয়া আরো সহজ করে দিয়েছে। আজকের এই আর্টিকেলে সার্বিয়া পারমিট ভিসা নিয়ে আলোচনা করবো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - ২০২৫
- সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- সার্বিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
- সার্বিয়া কোন কাজের বেতন বেশি
- সার্বিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- সার্বিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
- সার্বিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম
- সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
- সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক
- সার্বিয়া ভিসা প্রসেসিং করতে কতদিন সময় লাগে
- সার্বিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
- শেষ কথাঃ সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - ২০২৫
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ২০২৫
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কে প্রায় অধিকাংশ মানুষ গুগলে সার্চ
করে থাকেন। সার্বিয়া ইউরোপের মধ্যে একটি উন্নত রাষ্ট্র। আপনি যদি ইউরোপের দেশ
সার্বিয়াতে যেতে চান তবে অবশ্যই অন্যান্য দেশের তুলনায় খরচ বেশি পড়বে। আপনি
যদি সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন তাহলে
অল্প ঢাকাতে আপনি সার্বিয়াতে যেতে পারবেন।
তবে সব সময় সরকারিভাবে সার্বিয়া ভিসার জন্য আবেদন করা যায় না। যখন সার্বিয়া
সরকার তাদের চাহিদা অনুযায়ী শ্রমিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে তখন আপনারা
সাধারণত অনলাইন এর মাধ্যমে সার্বিয়ার ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া আপনি
যদি বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে সার্বিয়া ভিসার আবেদন করতে চান তবে আবেদন
করতে পারবেন। দেশটিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে গেলে বিভিন্ন ধরনের কাজ
করতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ পর্তুগাল যেতে কত টাকা লাগে -পর্তুগাল কোন কাজের চাহিদা বেশি
সার্বিয়াতে এক এক কাজের বেতন একেক রকম হয়ে থাকে। আপনি যদি ইউরোপের দেশ
সার্বিয়া তে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ অনেক বেশি
পড়বে। আর যদি আপনি সরকারিভাবে যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে।
সার্বিয়া সরকার কখন শ্রমিক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিবে তখন আপনাকে আবেদন করতে হবে।
সার্বিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
স্যার সার্বিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে জানার জন্য অধিকাংশ মানুষ
ইন্টারনেটে খোঁজাখুঁজি করে থাকেন। সার্বিয়া ইউরোপের একটি উন্নত দেশ এর ফলে এখানে
বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ-সুবিধা রয়েছে।। আপনি যদি কাজের উদ্দেশ্যে সার্বিয়া
যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনার জানতে হবে কোন কাজে চাহিদা বেশি। কেননা বৃষ্টিতে
কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে মূল্যায়ন করা হয়। তবে চলুন জেনে নিই
সার্বিয়াতে কোন কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে।
- নির্মাণ শ্রমিক
- ড্রাইভিং
- কৃষি কাজ
- হোটেল এবং রেস্টুরেন্ট এর কর্মী
- ক্লিনার
উপরে উল্লেখিত এ সব কাজের চাহিদা সার্বিয়া দেশটিতে সবচেয়ে বেশি। আপনি যদি এসব
কাজের উপর দক্ষতা অভিজ্ঞতা অর্জন করে যেতে পারেন তাহলে দেশটিতে গিয়ে ভালো অর্থ
উপার্জন করতে পারবেন। পৃথিবীর প্রায় প্রতিটি দেশেই কাজের দক্ষতা অভিজ্ঞতাকে
মূল্যায়ন করে থাকে। তাই আপনি যাওয়ার আগে কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে যেতে
পারেন। তাহলে আপনি অল্প সময়ে অধিক টাকা উপার্জন করতে পারবেন।
সার্বিয়া কোন কাজের বেতন বেশি
সার্বিয়াতে বেতন কত সেটা নির্ভর করে আপনার কাজের ধরন, দক্ষতা এবং
অভিজ্ঞতার ওপর। আপনার যত দক্ষতা থাকবে বেতনের পরিমাণ তত বেশি হবে।
পৃথিবীর অন্যান্য দেশের যেমন দক্ষতা অভিজ্ঞতাকে মূল্যায়ন করে আসছে তেমনি
সার্বিয়াতেও কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতাকে মূল্যায়ন করে থাকে। সার্বিয়া দেশটিতে
বিভিন্ন ধরনের কোম্পানি রয়েছে যেগুলোতে কাজের তুলনায় অনেক বেশি বেতন পাওয়া
যায়।
সার্বিয়াতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে যেমন ইলেকট্রিশিয়ান, নির্মাণ শ্রমিক, ড্রাইভিং ইত্যাদি। এই কাজগুলোর যেমন চাহিদা রয়েছে তেমনি বেতন অনেক বেশি হয়ে থাকে। বর্তমানে সার্বিয়াতে এ কাজগুলোর বেতন 70 হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে আপনার কাজের ধরন, দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা বেশি থাকে তাহলে বেতন প্রায় তিন থেকে চার লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
সার্বিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
সার্বিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা অনেকেই জানেন না। বাংলাদেশ থেকে
সার্ভিয়া যাওয়ার জন্য উদ্দেশ্য অনুযায়ী ভিসা প্রয়োজন হয়। ভিসা আবেদন করতে
প্রয়োজনীয় কিছু কাগজপত্র এবং ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়। তবে চলুন জেনে নিই
সার্বিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র এবং ডকুমেন্ট প্রয়োজন হয়ঃ
- একটি বৈধ পাসপোর্ট
- জাতীয় পরিচয় পত্র সনদ
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- মেডিকেল রিপোর্ট সার্টিফিকেট
- পুলিশ কিয়ারেন্স
- ভিসা আবেদন ফরম
- ট্রাভেল রেকর্ড
সার্বিয়া যেতে কত বছর বয়স লাগে
বাংলাদেশ থেকে সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে ভিসা আবেদনকারীর বয়সের রিকয়ারমেন্ট পূরণ করতে হবে। সার্বিয়া ভিসা আবেদনকারীর সর্বনিম্ন বয়স ১৮ বছর হতে হবে এবং সর্বোচ্চ বয়স 65 হতে হয়। তাছাড়া আপনাকে সার্বিয়া ভিসা প্রদান করা হবে না। বাংলাদেশ থেকে কাজের ভিসা নিয়ে ইউরোপের এ দেশটিতে যাওয়ার ক্ষেত্রে আবেদনকারীর ২১ বছর হতে হয়।
তাছাড়া যদি স্টুডেন্ট ভিসায় দেশটিতে যেতে চান তাহলে সে ক্ষেত্রে ১৬ বছর এর উপরে হতে হবে। কাজের উদ্দেশ্যে যেতে গেলে ২১ বছর হতে হয়। তবে যে কোন দেশে যাওয়ার পূর্বেই ভিসা আবেদন করার সময় আপনার সর্বনিম্ন বয়স ১৮ হতে হয়। সর্বনিম্ন আপনার বয়স ১৮ বছর না হলে আপনাকে ভিসা প্রদান করা হবে না
সার্বিয়া ভিসা আবেদন করার নিয়ম
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন আপনি কয়েকটি উপায়ে করতে পারবেন। সার্বিয়া
সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী যদি নিয়োগকর্মী বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে তাহলে
আপনি খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। এছাড়া আপনি কোন সাহায্য
নিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে চান তবে সে ক্ষেত্রেও ভিসার খরচের পরিমাণটা একটু
বেশি পড়বে। সার্বিয়া দেশটিতে আপনার যদি পরিচিত কেউ থাকে তাহলে তাদের সাহায্য
নিয়ে কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আপনি ঘরে বসেই অনলাইন এর মাধ্যমে সার্বিয়া কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে চান
তাহলে গুগল ক্রোমে গিয়ে সার্বি আবার পারমিট ভিসা অ্যাপ্লিকেশন লিখে সার্চ করতে
হবে। আর এই ওয়েবসাইটটিতে আপনার সকল যাবতীয় সঠিক তথ্য দিয়ে আবেদন করতে হবে। আর
এজন্য আবেদন করতে অবশ্যই আপনার গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাগজপত্র প্রয়োজন হবে। আবেদন
করার পূর্বে আপনাকে একটি ফর্ম প্রদান করা হবে।
ভিসা কর্তৃপক্ষ যে ফর্মটি আপনাকে প্রদান করবে সে ফর্মটি নির্ভুলভাবে পূরণ করার
চেষ্টা করবেন। কারণ যদি আপনার কোন ভুল তথ্য বা আবেদনের সময় কোন সমস্যা হয়ে থাকে
তাহলে আপনার ভিসা বাতিল করে দিতে পারে। সকল তথ্য দেওয়ার পর আপনার ফর্মটি সাবমিট
করতে হবে। তাহলে আপনার ভিসা আবেদন সম্পন্ন হয়ে যাবে। এভাবে আপনি খুব সহজেই ভিসা
আবেদন করতে পারবেন।
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে কতদিন লাগে
সার্বিয়া ভিসা পেতে কত দিন সময় লাগে তা অনেকেই জানার আগ্রহ প্রকাশ করে থাকেন।
ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদনের সময় যদি সকল কাগজপত্র সঠিক তথ্য দেওয়া হয় তাহলে
বেশিদিন সময় লাগে না। আর যদি কোন কাগজপত্র কোন ভুল তথ্য বা আবেদনের সময় কোন ভুল
হয়ে থাকে তাহলে অনেক সময় লাগতে পারে। অবশ্যই আবেদন করার পূর্বে সঠিক তথ্য দিয়ে
আবেদন করার চেষ্টা করবেন।
আপনার যদি আবেদনের সময় কোন ভুল তথ্য দিয়ে থাকেন তাহলে আপনার ভিসা বাতিল করা হতে পারে। কাগজ পাতার সকল তথ্য আবেদন সঠিক হলে সার্বিয়ার ভিসা পেতে তিন থেকে চার মাসের মতো সময় লাগে। তবে ভিসার ধরন অনুযায়ী সময় কম বেশি হতে পারে। ভিসা আবেদন করার পূর্বে অবশ্যই সকল সঠিক তথ্য দেওয়ার চেষ্টা করবেন যাতে কোন ভুল না হয়। কারণ আপনার কোন তথ্য ভুল হলে ভিসা পাওয়া অনেক কঠিন হয়ে যায়।
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা চেক
ইউরোপের দেশ সার্বিয়ার সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী সার্বিয়া কাজের ভিসা কিংবা
ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রায় অনেকেই আবেদন করে থাকেন। আবার কিছু কিছু মানুষ
রয়েছে যারা সরাসরি এজেন্সির মাধ্যমে সার্বিয়ার ভিসা আবেদন করে থাকেন। এছাড়াও
আরো কিছু মানুষ দালালের মাধ্যমে সার্বিয়ার হিসাবে আবেদন করেন। তবে আপনাকে
সার্বিয়ার ভিসার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। কারণ প্রতারক বা অসৎ
এজেন্সি লোক রয়েছে যারা মানুষের সাথে প্রতারণা করে নকল ভিসা ধরিয়ে দিয়ে
থাকে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে-সর্বশেষ আপডেট ২০২৬
তবে সব এজেন্সির লোক এক রকম হয় না এর ভেতরে অনেকেই ভালো এজেন্সি রয়েছে। আপনার হাতে থাকা সার্বিয়ার ভিসাটি নকল না আসল কিভাবে চেক করবেন সে সম্পর্কে আমি বলব। আপনি ঘরে বসেই খুব সহজে আপনার হাতের স্মার্টফোনটির মাধ্যমে অনলাইন এর সাহায্যে কাজের ভিসা চেক করতে পারবেন। প্রথমে আপনাকে https://www.companywall.rs/এই ওয়েবসাইটটিতে ঢুকে আপনার যাবতীয় সফল তথ্য দিতে হবে। এভাবে খুব সহজে আপনি আপনার ভিসা চেক করতে পারবেন।
সার্বিয়া ভিসা প্রসেসিং করতে কত সময় লাগে
সার্বিয়া পারমিট ভিসা আবেদন অনেকেই সরাসরি সার্কুলার অনুযায়ী করেন, আবার কেউ
বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে করে থাকেন। ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে কতদিন
সময় লাগিয়ে সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। আপনি যদি সার্বিয়া ভিসা আবেদনের সময়
কাগজপত্র সঠিকভাবে দিয়ে থাকেন তাহলে সার্বিয়া ভিসা হাতে পেতে বেশি সময় লাগবে
না।
কাগজপত্রগুলো যদি ভুল তথ্য থাকে তাহলে আপনার সার্বিয়ার হিসেবে অনেক সময় লেগে
যেতে পারে। এমনকি আপনার ভিসা বাতিল করা হতে পারে। সে ক্ষেত্রে ইউরোপের দেশ
সার্বিয়া ভিসা পেতে আপনার সময় লাগবে তিন থেকে চার মাস পর্যন্ত। সাধারণত
সার্বিয়া ভিসা প্রসেসিং হতে ৭ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। তবে ভিসা আবেদন করার
পূর্বে আপনার প্রয়োজনীয় সকল কাগজপত্র সংগ্রহ করা উচিত।
সার্বিয়া সম্পর্কে প্রশ্ন উত্তর (FAQ)
প্রশ্নঃ সার্বিয়া ভিসা পেতে কতদিন সময় লাগে?
উত্তরঃ সাধারণত সার্বিয়া ভিসা পেতে দুই থেকে তিন সপ্তাহ লেগে থাকে।
প্রশ্নঃ সার্বিয়া সর্বনিম্ন বেতন কত?
উত্তরঃ সার্বিয়ায় সর্বনিম্ন বেতন ৭০ হাজার থেকে শুরু করে ৯০ হাজার টাকা
পর্যন্ত।
প্রশ্নঃ সার্বিয়া কি ইংরেজি ভাষায় কথা বলে?
উত্তরঃ সার্বিয়া স্থানীয় ইংরেজি ভাষীদের সংখ্যা খুব কম।
প্রশ্নঃ সার্বিয়া কি সেনজেনভুক্ত দেশ?
উত্তরঃ না, সার্বিয়া এখনো সেনজেনভুক্ত দেশ হিসেবে যুক্ত হয়নি।
প্রশ্নঃ সার্বিয়ার টাকার নাম কি?
উত্তরঃ সার্বিয়া টাকার নাম দিনার।
শেষ কথাঃ সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা - ২০২৫
সার্বিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, সার্বিয়ায় কোন কাজের চাহিদা বেশি, সার্বিয়া
ভিসা প্রসেসিং করতে কত সময় লাগে এবং আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে আমি এই আর্টিকেলে
বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এছাড়াও যদি আপনাদের কোন প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই
আমাদের কমেন্ট বক্সে বলে যাবেন। আশা করি পুরো আর্টিকেল মনোযোগ সহকারে পড়েছেন এবং
বুঝতে পেরেছেন।
আপনারা যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সার্বিয়া যেতে চান তবে চেষ্টা করা উচিত
সরকারি সার্কুলার অনুযায়ী যাওয়ার। তাহলে আপনার খরচের পরিমাণ অনেক কম পড়বে। যদি
কোন এজেন্সির মাধ্যমে বেসরকারিভাবে যেতে চান তাহলে খরচের পরিমাণ অনেক বেশি
পড়বে। তাছাড়া বেসরকারিভাবে কোন এজেন্সির মাধ্যমে গেলে প্রতারণা হওয়ার সম্ভাবনা
থাকে। সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url