বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে-সর্বশেষ আপডেট ২০২৬
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই google এ সার্চ করে থাকেন। আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্য। আজকের আর্টিকেলে আমরা আমেরিকার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়, কোন ভিসায় গেলে খরচ কম হয় এবং
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তাই আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।
পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
- বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার ভিসা পাওয়ার উপায়
- বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
- আমেরিকার ভিসা প্রসেসিং করতে কত দিন সময় লাগে
- ঢাকা থেকে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে
- আমেরিকা কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
- আমেরিকায় কোন কাজগুলোর বেতন বেশি
- বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে বয়স কত লাগে
- আমেরিকা সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
- লেখকের মন্তব্যঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
অনেক ভাই ও বোন বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জানতে চান।
তাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টটি। আমেরিকা যেতে কত টাকা খরচ
হবে সেটা আপনি কোন বিষয়ে আমেরিকা যেতে চান তার ওপর নির্ভর করবে। বাংলাদেশ থেকে
আমেরিকায় যেতে বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। এবং একেক ভিসার খরচ
একেক ধরনের হয়ে থাকে। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে টুরিস্ট ভিসা এবং
স্টুডেন্ট ভিসায় খরচ কম হয়ে থাকে।
আরো পড়ুনঃ বাংলাদেশ থেকে ভারত যেতে কত টাকা লাগে
এবং অন্যান্য ভিসায় আমেরিকা যেতে খরচ তুলনামূলক
বেশি হয়। বাংলাদেশ থেকে সরকারিভাবে কাজের ভিসা নিয়ে আমেরিকা যাওয়া
যায় না। আমেরিকা যেতে হলে আপনাকে নিজে নিজে ভিসা প্রসেসিং করতে হবে অথবা
কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে হবে। আপনি যদি নিজে নিজে সবকিছু করতে পারেন তাহলে
আপনার খরচ কম হবে এবং আপনি যদি কোন এজেন্সির মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ
অনেক বেশি হবে।
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে প্রায় ১৫ লাখ থেকে ২৫ লাখ টাকার মত
খরচ হবে। এরমধ্যে আপনার যাবতীয় খরচ অন্তর্ভুক্ত করা
হয়েছে। যেমনঃ ভিসার আবেদন ফি, পাসপোর্ট
বানানো, মেডিকেল খরচ, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স খরচ, বিমানের ভাড়া,
ফ্লাইট বুকিং সবকিছু অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। আমেরিকার ভিসার ফি খরচ খুবই কম
হলেও সে দেশটিতে যেতে আপনার 15 থেকে 25 লাখ টাকার মত খরচ হবেই। আশা করি
আপনি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা খরচ হবে সে বিষয়ে বুঝতে পেরেছেন।
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার ভিসা পাওয়ার উপায়
আমেরিকাকে বিশ্বের সুপার পাওয়ার দেশ বলা হয়ে থাকে। এই দেশটিতে যাওয়ার স্বপ্ন
প্রায় সবাই দেখেন। আমেরিকা দেশটিতে যেতে হলে প্রথমে আপনাকে নির্বাচন করতে
হবে আপনি কিসের জন্য বা কোন ভিসায় আমেরিকা যেতে চান। আমেরিকা যাওয়ার জন্য
বিভিন্ন ধরনের ভিসা পাওয়া যায়। আপনি যে ভিসায় আমেরিকা যেতে চান অবশ্যই
আপনাকে সে ভিসার জন্য যোগ্যতা অর্জন করতে হবে।
আমেরিকার ভিসার জন্য প্রথমে আপনাকে ক্যাটাগরি অনুযায়ী ভিসার জন্য আবেদন
করতে হবে। তারপর আপনাকে DS-160 ফর্ম পূরণ করতে হবে। তারপর ভিসার
আবেদনের জন্য সকল কাগজপত্র আপনাকে জমা দিতে হবে। তারপর নির্দিষ্ট তারিখে
আপনাকে আমেরিকান এম্বাসিতে গিয়ে আমেরিকা যাওয়ার জন্য ইন্টারভিউ দিতে হবে।
ইন্টারভিউ বোর্ডে সাধারণত আপনি কি কারনে আমেরিকা ভ্রমণ করতে চাচ্ছেন বা
আপনি সেখানে গিয়ে কি করবেন, টুরিস্ট ভিসা হলে আপনার আমেরিকা যাওয়ার মত
সামর্থ্য আছে কিনা সে বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হয়। আপনি সকল প্রশ্নের সঠিক উত্তর
দিতে পারলে এবং আপনার সকল কাগজপত্র ঠিক থাকলে আপনি নির্দিষ্ট সময়ের ভেতরে
আমেরিকার ভিসা হাতে পেয়ে যাবেন। আমেরিকার ভিসা আবেদনের জন্য আপনি নিজে নিজে
আবেদন করতে পারবেন। অথবা আপনি কোন এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করলে তারা আপনার সাথে একটি চুক্তি করবে সেই চুক্তি
অনুযায়ী করতে হবে আপনাকে টাকা পরিশোধ করতে হবে। আশা করি আপনি বাংলাদেশ
থেকে আমেরিকার ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করবেন বা ভিসা পাবেন সে সম্পর্কে
বুঝতে পেরেছেন। নিচে আমরা আমেরিকা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে আলোচনা
করব। সে সম্পর্কে জানতে চাইলে আপনি পড়তে থাকুন।
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে
আমেরিকা যাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। আপনিও
যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলের এই অংশটুকু মনোযোগ সহকারে পড়ুন। আপনি
যদি আমেরিকা যেতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আমেরিকা যাওয়ার জন্য আবেদন করতে
হবে। আর আমেরিকার ভিসার আবেদনের জন্য কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন হবে।
আমেরিকা যেতে হলে যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেগুলোর তালিকা নিচে দেওয়া
হলঃ
- বৈধ পাসপোর্ট
- আবেদন ফরম
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
- মেডিকেল রিপোর্ট
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট
- জাতীয় পরিচয় পত্র
- জন্ম সনদ
- টিন সার্টিফিকেট
- ইংরেজি ভাষা দক্ষতার সার্টিফিকেট
- বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির অফার লেটার (স্টুডেন্ট ভিসার জন্য)
- জব অফার লেটার (কাজের ভিসার জন্য)
আমেরিকা ভিসার আবেদনের জন্য উপরের এই কাগজপত্র গুলোর প্রয়োজন হবে। এগুলো
ছাড়াও আরো যদি কোন কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনি আমেরিকান এম্বেসিতে
গিয়ে জিজ্ঞেস করলে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে। আশা করি আমেরিকা ভিসার
জন্য কোন কোন কাগজগুলো আপনার প্রয়োজন হবে সে সম্পর্কে আপনি বুঝতে পেরেছেন।
আমেরিকার ভিসা প্রসেসিং করতে কত দিন সময় লাগে
ইউরোপের দেশগুলোতে ভ্রমণ করা অনেকের স্বপ্ন। আর যদি সে দেশটি আমেরিকা হয় তাহলে
সে দেশটিতে ভ্রমণ করার আগ্রহ কয়েকগুণ বেড়ে যায়। আর যদি আমরা সে দেশের
ভিসার জন্য আবেদন আবেদন করে থাকি তাহলে ভিসা কখন পাবো আর কখন সেই স্বপ্নের
দেশে ভ্রমন করতে পারব এই চিন্তা সবসময় মাথায় ঘুরপাক খেতে
থাকে। বাংলাদেশ থেকে আমেরিকার ভিসা প্রসেসিং করতে সাধারণত তিন থেকে সাত দিন
পর্যন্ত সময় লেগে থাকে।
তবে আপনার কাগজপত্রের কোনো জটিলতা থাকলে এর সময় আরো বাড়তে পারে। তবে ভিসা
প্রসেসিং অল্প সময়ের মধ্যে হয়ে গেলেও আমেরিকার ভিসার জন্য ইন্টারভিউ দিতে এবং
অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিতে প্রায় ১০ থেকে ১৫ মাস পর্যন্ত সময় লেগে থাকে। এত
বেশি সময় ভ্রমণ পিপাসু মানুষদের জন্য খুবই বিরক্তিকর। তবে আপনাকে আমেরিকার ভিসা
পাওয়ার জন্য ও অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটারের জন্য এ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতেই হবে।
আশা করি আপনি পুরো বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
ঢাকা থেকে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে
অনেকেই কৌতুহল বসত ঢাকা থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে সে সম্পর্কে জানতে
চান।বাংলাদেশ থেকে সরাসরি আমেরিকা যাওয়ার কোন ফ্লাইট নেই। এর জন্য আপনাকে
অন্য দেশের ট্রানজিট ভিসা নিয়ে আমেরিকা যেতে হবে। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে
দুবাইয়ের ট্রানজিট ভিসা নিয়ে আমেরিকা গিয়ে থাকেন। এর জন্য প্রথমে আপনাকে
বাংলাদেশ থেকে দুবাই এয়ারপোর্ট যেতে হবে।
আরো পড়ুনঃ ইউরোপ সেনজেন ভিসা পাওয়ার উপায়
তারপর সেখান থেকে আমেরিকার ফ্লাইটে করে আমেরিকা যেতে হবে। বাংলাদেশ
থেকে দুবাই এবং দুবাই থেকে আমেরিকা যেতে ২৫ থেকে ৩৫ ঘন্টা পর্যন্ত সময় লেগে
থাকে। তবে এই সময় বিমান এয়ারলাইন্স অনুযায়ী সময় বৃদ্ধি পেতে
পারে। নিচে আমরা আমেরিকায় কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সেগুলো সম্পর্কে
আলোচনা করব। সেগুলো সম্পর্কে জানতে পুরো পোস্টটি পড়ুন।
আমেরিকা কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি
আমেরিকায় যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান তাদের অবশ্যই আমেরিকায় কোন
কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সে সম্পর্কে জানা আবশ্যক। কারণ আপনি যদি ওয়ার্ক
পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান আর যে কাজগুলোর সেরকম চাহিদা নেই আমেরিকাতে সেই কাজের
জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনি কখনোই সেখানে কাজ পাবেন না। তাই আপনাকে যে সকল
কাজের জায়গা বেশি আমেরিকাতে সেই কাজের জন্য আবেদন করতে হবে। আমেরিকায় যে
কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সেগুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হল-
- ড্রাইভিং
- ইলেকট্রিশিয়ান
- মেকানিক্যাল
- ক্লিনার
- ইঞ্জিনিয়ারিং
- ফ্যাক্টরি শ্রমিক
- কৃষি শ্রমিক
- নির্মাণ শ্রমিক
- শপিং মলের কাজ
- প্লাম্বিং ইত্যাদি
উপরে উল্লেখিত এসব কাজের চাহিদা আমেরিকাতে প্রচুর পরিমাণে রয়েছে। তাই
আপনি যদি আমেরিকায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যেতে চান বা গিয়ে থাকেন তাহলে এসব
কাজের জন্য আবেদন করতে পারেন। এ সকল কাজের জন্য আবেদন করলে আপনি সহজেই কাজ
পেয়ে যাবেন। আশা করি আপনি পুরো বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
আমেরিকায় কোন কাজগুলোর বেতন বেশি
আমেরিকা পৃথিবীর অন্যতম শীর্ষ ধনী দেশ। এবং এই দেশটির শিল্প খাত ও অনেক বেশি
সমৃদ্ধ। এই দেশটিতে বিভিন্ন ধরনের কাজ রয়েছে। যেগুলো করে আপনি মাসে
প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।তবে বাংলাদেশের বেশিরভাগ প্রবাসী ভাই ও বোনেরা
দক্ষতা নির্ভর কাজগুলো বেশি করে থাকেন।
তাই আপনি যদি আমেরিকায় ওয়ার্ক পারমিট বাসায় যেতে চান তাহলে যে কোন বিষয়ের উপর
দক্ষতা অর্জন করে যাবেন। এক্ষেত্রে আপনি শুরু থেকেই অধিক পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে
পারবেন। আমেরিকাতে কোন কাজগুলো বেতন বেশি সেগুলোর তালিকা নিচে দেওয়া হল-
- ইঞ্জিনিয়ারিং
- ইলেকট্রিশিয়ান
- মেকানিক্যাল
- প্লাম্বার
- কনস্ট্রাকশন
- ফুড ডেলিভারি সার্ভিস ইত্যাদি
উপরে উল্লেখিত এসব কাজগুলোর বেতন আমেরিকাতে তুলনামূলক বেশি হয়ে থাকে। তাই
আপনি যদি আমেরিকায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আসতে চান তাহলে এই কাজগুলোর উপর দক্ষতা
অর্জন করে আসলে শুরু থেকেই অধিক পরিমানে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর এসব
কাজের উপর দক্ষতা না থাকলে আপনার শুরুতে ইনকাম অনেক কম হবে। আশা করি আপনি পুরো
বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন।
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে বয়স কত লাগে
যে সকল ভাই ও বোন বাংলাদেশ থেকে আমেরিকায় যেতে চান তারা মূলত প্রশ্ন করে থাকেন
বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত বছর বয়স লাগে। আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে
পোস্টের এই অংশটুকু মনযোগ সহকারে পড়ুন। কারণ আমেরিকা যেতে হলে অবশ্যই
আপনাকে বয়সের যোগ্যতা পূরণ করতে হবে। আপনার বয়স না হলে আপনি আমেরিকা যেতে
পারবেন না। আপনি যদি টুরিস্ট ভিসায় আমেরিকা যেতে চান তাহলে আপনার বয়স
কমপক্ষে ১৮ বছর হতে হবে।
আরো পড়ুনঃ দুবাই থেকে ইতালি যেতে কত টাকা লাগে
১৮ বছরের কম বয়স হলে আপনি অভিভাবকের সঙ্গে যেতে পারবেন। আপনার একা যাওয়ার
অনুমতি নেই। আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনার বয়স ১৪
থেকে ৭৯ বছর এর মধ্যে হতে হবে। এবং আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আমেরিকা যেতে
চান তাহলে আপনার বয়স ২১ বছর হতে হবে। তবে অনেক ক্ষেত্রে ১৮ বছর হলেও কাজের
ভিসা পাওয়া যায়। আশা করি আপনি বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত বয়স লাগে সে
সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।
আমেরিকা সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)
- প্রশ্নঃ আমেরিকায় কাজের বেতন কত টাকা?
- উত্তরঃ আমেরিকায় কাজের বেতন সর্বনিম্ন ৩ লক্ষ টাকা থেকে ৬ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- প্রশ্নঃ বাংলাদেশে আমেরিকার এম্বাসি কোথায় অবস্থিত?
- উত্তরঃ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় আমেরিকার এম্বাসি রয়েছে। বর্তমান ঠিকানাঃ ১২ মাদানী এভিনিউ, ঢাকা ১২১২।
- প্রশ্নঃ আমেরিকার ভিসা ফি কত টাকা?
- উত্তরঃ আমেরিকার ভিসা আবেদন ফি তার ক্যাটাগরির উপর নির্ভর করে। ক্যাটাগরি অনুযায়ী আমেরিকার ভিসা আবেদন ফি এই ১৪ হাজার টাকা থেকে ১৭ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
- প্রশ্নঃ আমেরিকার এক ডলার বাংলাদেশের কত টাকার সমান?
- উত্তরঃ আমেরিকার এক ডলার বাংলাদেশের ১২২.১৪ টাকার সমান (বর্তমান ডলার রেট অনুযায়ী)।
- প্রশ্নঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত সময় লাগে?
- উত্তরঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে ২৫ থেকে ৩৫ ঘণ্টা পর্যন্ত সময় লেগে থাকে।
লেখকের মন্তব্যঃ বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে
আজকের এই আর্টিকেলে আমরা বাংলাদেশ থেকে আমেরিকা যেতে কত টাকা লাগে, আমেরিকা ভিসা
পাওয়ার উপায় এবং আমেরিকায় কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে
আলোচনা করেছি। আশা করি আজকের এই পোস্টটি পড়ে আপনি উপকৃত
হয়েছেন। আপনি যদি আমেরিকায় ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যেতে চান তাহলে
অবশ্যই আপনি যে কাজগুলোর চাহিদা আমেরিকায় বেশি রয়েছে
সে কাজগুলোর উপর দক্ষতা অর্জন করে যাবেন। এতে করে আপনি শুরু থেকেই অধিক পরিমাণে
টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার
জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ। এরকম আরো ইনফরমেটিভ তথ্য পেতে আমাদের
Briefer IT ওয়েবসাইটের
সাথেই থাকুন। ভালো থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।
"author": {
"@type": "Person",
"name": "Md Nahid Hasan",
"url": "https://www.facebook.com/"
},
"publisher": {
"@type": "Organization",
"name": "Briefer IT",
"logo": {
"@type": "ImageObject",
"url": "https://blogger.googleusercontent.com/img/a/AVvXsEj0FOHgHaYobn5YhFgQR1LqzFI4uTPprDtpqomSBejgINc413Q8y3qOREUWRXD4sDyKMRy2lZcYqxFF6n0BjtjrPGK5v5L6gpoJOkIC2k27zCf5WXPzKlgdVgPPTjSpckjnjpvmsHJDp0qEIjO2a1agAniAQ2FZB3kGqdV1qobHqvTRAwgGDUEFND9GyCbF"
}
},
"datePublished": "2025-10-18",
"dateModified": "2025-10-18"
}
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url