সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়-সর্বশেষ আপডেট ২০২৬

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানার জন্য অনেকেই  গুগলে সার্চ করে থাকেন। তাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টটি। সুইজারল্যান্ডে চাকরি পেতে হলে শুধু দক্ষতা অভিজ্ঞতা থাকলে হবে না এর জন্য আপনাকে অনেক জটিল ও কঠিন আইনি প্রক্রিয়া মেনে চলতে হবে।

সুইজারল্যান্ড-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-পাওয়ার-উপায়

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। তাই আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পোস্ট সুচিপত্রঃ সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

অনেক ভাই ও বোন সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে চান। আজকের এই আর্টিকেলটি তাদের জন্য। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা কিভাবে পাওয়া যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে বলা হবে। আপনিও যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন। সুইজারল্যান্ডে সুইজারল্যান্ডে কাজ করার সুযোগ পাওয়া সহজ নয়। 

তবে আপনার যদি যোগ্যতা থাকে এবং সঠিক পরিকল্পনা অনুযায়ী কাজ করে যেতে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনি সুইজারল্যান্ডে কাজ করার সুযোগ পাবেন। সুইজারল্যান্ডে কাজ করার জন্য প্রবাসী নাগরিকদের জন্য কঠোর কিছু সত্য রয়েছে। সে শর্ত গুলো মানতে পারলে আপনি সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাবেন। সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে কেউ সঠিক ভিসার ধরন নির্বাচন করতে হবে।
অর্থাৎ আপনি স্বল্প সময়ের জন্য যেতে চান নাকি দীর্ঘ সময়ের জন্য যেতে চান সেটি নির্বাচন করতে হবে। তারপর আপনাকে সুইজারল্যান্ডের কোন নিয়োগকর্তার কাছ থেকে চাকরির অফার লেটার গ্রহণ করতে হবে। এর জন্য আপনাকে জনপ্রিয় জব পোর্টাল ওয়েবসাইট গুলোতে সুইজারল্যান্ডে চাকরির জন্য আবেদন করতে হবে। আপনার সিভি ইউরোপীয় স্ট্যান্ডার্ড অনুযায়ী বানাতে হবে যাতে নিয়োগকর্তারা আকৃষ্ট হন।

কারণ সুইজারল্যান্ডে প্রথমে ইউরোপীয় নাগরিকদের অগ্রাধিকার দেওয়া হয়ে থাকে। এবং চাকরির ক্ষেত্রে যদি তারা কোন ইউরোপিয়ান কে খুঁজে না পাই সেক্ষেত্রে তারা নন ইউরোপিয়ানদের চাকরি দিয়ে থাকে। তাই আপনার কাজের উপর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। তারা কোন অদক্ষ নন ইউরোপিয়ান নাগরিক নিয়োগ দেন না। আবেদন করার পর যদি নিয়োগ কর্তা আপনাকে চাকরি দেই আর স্পন্সর করতে রাজি হয়

তাহলে তারা সুইস ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষের কাছে আপনার ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদন করবে।তারপর আপনি সেখান থেকে অনুমতি পেয়ে গেলে আপনি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে সুইজারল্যান্ড যেতে পারবেন। নিচে আমরা সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য কিভাবে আবেদন করতে হয় তার পুরো প্রক্রিয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে পুরো আর্টিকেলটি পড়ুন।

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করার নিয়ম-2026

অনেকেই সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করার নিয়ম সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন। আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্য।  যখন আপনার নিয়োগকর্তা সুইস কর্তৃপক্ষ থেকে চাকরির অনুমতি পেয়ে যান তখন আপনি সুইজারল্যান্ডের দূতাবাসকে গিয়ে অথবা অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনাকে তাদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে।

তারপর সেখান থেকে আবেদন ফরমের দুপাশের প্রতিটি ঘর ভালোভাবে পূরণ করতে হবে। প্রত্যেকটি ঘরে সঠিক তথ্য দিতে হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে। সকল তথ্য দেওয়া হয়ে গেলে পুনরায় চেক করতে হবে যাতে কোন তথ্য ভুল না হয়। কারণ কোন তথ্য ভুল হলে আপনার আবেদন প্রসেসিং হতে অনেক বেশি সময় লাগতে পারে। তাই আপনি আবেদন করার সময় ভালোভাবে দেখে ফরম পূরণ করবেন।

সকল তথ্য ঠিক থাকলে সাবমিট করে দিবেন। সাবমিট করা হয়ে গেলে আপনাকে ভিসা প্রসেসিং এর জন্য অপেক্ষা করতে হবে। এবং আপনি যদি নিজে এসব করতে না পারেন তাহলে কোন বিশ্বস্ত এজেন্সির মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ অনেক বেশি হবে। নিচে আমরা সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে চিঠি কাগজপত্র লাগে সে সম্পর্কে আলোচনা করব।আপনি যদি সে বিষয়ে জানতে চান তাহলে পোস্টটি পড়তে থাকুন। 

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে কি কি কাগজপত্র লাগে

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করতে গেলে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্রের প্রয়োজন হয়।যেগুলো ছাড়া সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসার আবেদন করা যায় না। নিচে সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য যে সকল কাগজপত্রের প্রয়োজন হয় তার একটি তালিকা দেওয়া হল-
  • এপ্লিকেশন ফর্ম
  • অফার লেটার
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • জাতীয় পরিচয় পত্র
  • জন্ম নিবন্ধন পত্র
  • পাসপোর্ট সাইজের দুই কপি ছবি
  • মেডিকেল রিপোর্ট
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র
  • ভাষা দক্ষতার সনদপত্র
  • কোভিড-১৯ ভ্যাকসিনের সনদপত্র
  • টিন সার্টিফিকেট (যদি প্রয়োজন হয়)
উপরের এই কাগজপত্র গুলো দিয়ে আপনাকে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে। এগুলো ছাড়াও যদি আরো কোন প্রয়োজনীয় তথ্য লাগে সেক্ষেত্রে আপনাকে দূতাবাস থেকে জানিয়ে দেওয়া হবে। সে মোতাবেক আপনি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রেডি রাখবেন। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই কাগজপত্রগুলোই লাগে। আর বাড়তি কোন কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়ে না। 

সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে কতদিন সময় লাগে

অনেক ভাই ও বোন সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং করতে কতদিন সময় লাগে সে সম্পর্কে জানতে চান। আপনিও যদি এ বিষয়ে জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে করুন। আপনি যদি আবেদন করার সময় সফল কাগজপত্র ও তথ্য সঠিক দিয়ে থাকেন এবং সঠিক নিয়মে আবেদন করে থাকেন তাহলে 
সুইজারল্যান্ড-ওয়ার্ক-পারমিট-ভিসা-পাওয়ার-উপায়-সর্বশেষ-আপডেট-২০২৬
আপনার ভিসা ৭ থেকে ১৫ জনের মধ্যে প্রসেসিং হয়ে যাবে। তবে আপনার যদি কাগজপত্র কোন জটিলতা থাকে এবং আপনি যদি কোন তথ্য ভুল দেন তাহলে আপনার ভিসা প্রসেসিং হতে ৩০ থেকে ৪৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। তবে কাগজপত্রের কোনো জটিলতা না থাকলে ৭ থেকে ১৫ দিনের মধ্যে ভিসা প্রসেসিং হয়ে যাবে।

তবে আরেকটি কথা হলো আপনার ভিসা প্রসেসিং অল্প সময়ের মধ্যে হয়ে গেলেও আপনার ভিসার জন্য ইন্টারভিউয়ের অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে অনেক সময় লাগে। এক্ষেত্রে আপনাকে ধৈর্য ধারণ করতেই হবে। বিশেষ করে ইউরোপের উন্নত দেশগুলোতে ইন্টারভিউ এর অ্যাপয়েন্টমেন্ট পেতে অনেক সময় লাগে। আশা করি আপনি পুরো বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

সুইজারল্যান্ড কাজের বেতন কত টাকা

সুইজারল্যান্ডে কাজের বেতন কত অর্থাৎ কাজের বেতন কিরকম সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। সুইজারল্যান্ড ইউরোপের উন্নত রাষ্ট্রগুলোর একটি। তবে উন্নত রাষ্ট্র হওয়া সত্ত্বেও এই দেশটিতে বেতন কাঠামো নির্ধারণ করা হয়নি। এই দেশটিতে জীবনযাত্রা খরচ অনেক বেশি হয় এখানে কাজের বেতনও বেশি হয়ে থাকে। 
তবে এখানে কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী কাজের বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। আপনার যদি কাজের দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা থেকে থাকে তাহলে আপনি বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। আর যদি আপনার কাজের দক্ষতা অভিজ্ঞতা না থাকে সেক্ষেত্রে আপনি কম টাকা উপার্জন করতে পারবেন। এই দেশটিতে কাজের জন্য ওভারটাইম করার সুবিধা রয়েছে। 

যার ফলে আপনি বাড়তি অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে সুইজারল্যান্ডে কাজের ধরন দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অনুযায়ী সাধারণত তিন লাখ থেকে ছয় লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে আপনি যদি ওভারটাইম করেন তাহলে এর চেয়েও বেশি টাকা ইনকাম করতে পারবেন। নিচে আমরা সুইজারল্যান্ডের কোন কাজগুলোর বেতন বেশি সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি সে বিষয়ে জানতে চাইলে পোস্টটি পড়তে থাকুন।

সুইজারল্যান্ডে কোন কাজগুলোর বেতন বেশি

সুইজারল্যান্ডে কোন কাজগুলোর বেতন বেশি অর্থাৎ কোন কাজগুলোর উপর দক্ষতা অর্জন করে গেলে অল্প সময়ে অধিক পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারা যায় সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। তাদের জানার সুবিধার্থে আজকের এই পোস্টটি। অনেক বাংলাদেশী ভাই ও বোন সুইজারল্যান্ড যেতে চান। তবে সুইজারল্যান্ডের কোন কাজগুলোর  বেতন বেশি সে সম্পর্কে জানেন না।

সুইজারল্যান্ডযে কাজগুলো বেতন বেশি হয়ে থাকে সে কাজগুলো চাহিদাও সে দেশে অনেক বেশি হয়ে থাকে। আর এই চাহিদা সম্পন্ন কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করে গেলে আপনি প্রথম মাস থেকেই ভালো পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। সুইজারল্যান্ডে যে কাজগুলোর বেতন বেশি সেগুলোর তালিকা দেওয়া হলো-
  • ড্রাইভিং
  • ইঞ্জিনিয়ারিং
  • ইলেক্ট্রিশিয়ান
  • টেকনিশিয়ান
  • মেকানিক্যাল
  • ক্লিনার
  • হোটেল ও রেস্টুরেন্ট কর্মী
  • ফুড ডেলিভারি ম্যান
  • প্লাম্বার
  • ফ্যাক্টরি শ্রমিক ইত্যাদি।

সুইজারল্যান্ড কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনি যদি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মাধ্যমে সুইজারল্যান্ড যেতে চান তাহলে প্রথমে আপনাকে সুইজারল্যান্ডে কোন কাজগুলোর চাহিদা বেশি রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে জানতে হবে। কারণ আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে কোন কাজগুলো চাহিদা বেশি রয়েছে সে সম্পর্কে না জানেন তাহলে কোম্পানির নিয়োগকর্তার কাছ থেকে স্পনসর চুক্তিপত্র পাবেন না। 
সুইজারল্যান্ড-কোন-কাজের-চাহিদা-বেশি
তাই আপনাকে প্রথমে সে দেশের চাহিদা সম্পন্ন কাজ কোনগুলো রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। এবং আপনি যদি সুইজারল্যান্ডে যে কাজগুলোর চাহিদা বেশি সে কাজগুলোর উপর দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা অর্জন করার পর জান তাহলে আপনি কাজের শুরু থেকেই অধিক পরিমাণে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। সুইজারল্যান্ডে যে কাজগুলোর চাহিদা বেশি রয়েছে তার একটা তালিকা নিচে দেওয়া হল-
  • ড্রাইভিং
  • ডেলিভারি ম্যান
  • কনস্ট্রাকশন
  • ক্লিনার
  • হোটেল শ্রমিক
  • ফ্যাক্টরি শ্রমিক
  • টেকনিশিয়ান
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • প্লাম্বার ইত্যাদি।

ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া কত টাকা

অনেক ভাই ও বোন ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড পর্যন্ত বিমান ভাড়া কত টাকা নেওয়া হয় সে সম্পর্কে জানার জন্য গুগলে সার্চ দিয়ে থাকেন। মূলত তাদের জানানোর উদ্দেশ্যই আজকের এই পোস্টটি।বর্তমানে অনেকেই জানেন না ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড পর্যন্ত বিমানের কত টাকা ভাড়া নেই। তার জন্য অনেক প্রবাসী বিভিন্ন সময়ে প্রতারণা শিকার হয়ে থাকেন। আপনিও যদি এ বিষয়ে না জেনে থাকেন তাহলে আজকে জেনে নিন।
মূলত বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে সুইজারল্যান্ডের বিমানবন্দর পর্যন্ত বিমান ভাড়া ১ .৫ লাখ থেকে ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। তবে এয়ারলাইন্স অনুযায়ী এই এই ভাড়ার চেয়ে সামান্য তারতম্য হতে পারে। তবে খুব বেশি  একটা কম বেশি হবে না।আশা করি আপনি ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড বিমান ভাড়া কত টাকা দিতে হয় সে সম্পর্কে জানতে পেরেছেন।

সুইজারল্যান্ড ভিসা সম্পর্কিত প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

প্রশ্নঃ  সুইজারল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন কত টাকা?

উত্তরঃ সুইজারল্যান্ডে জাতীয়ভাবে কোন মজুরি নির্ধারণ করা নেই। তবে তাদের জাতীয় তথ্য অনুযায়ী সুইজারল্যান্ডের কাজের বেতন প্রতি ঘন্টায় প্রায় ২০ থেকে ২৬ মার্কিন ডলার হয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ সুইজারল্যান্ডের এক সুইস ফ্রাঙ্ক সমান বাংলাদেশের কত টাকা?

উত্তরঃ সুইজারল্যান্ডের এক সুইস ফ্রাঙ্ক সমান বাংলাদেশের ১৩৫ টাকার সমান।

প্রশ্নঃ বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার সরাসরি ফ্লাইট চালু আছে কি?

উত্তরঃ বাংলাদেশ থেকে সুইজারল্যান্ড যাওয়ার জন্য সরাসরি কোন ফ্লাইট নেই। সুইজারল্যান্ড যাওয়ার জন্য প্রথমে আপনাকে দুবাই এয়ারপোর্টে নামতে হবে। তারপর সেখান থেকে আপনাকে সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশ্যে রওনা দিতে হবে।

প্রশ্নঃ ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব কত কিলোমিটার?

উত্তরঃ ঢাকা থেকে সুইজারল্যান্ড এর দূরত্ব প্রায় ৭৫২৮ কিলোমিটার।

লেখকের মন্তব্যঃ সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়ার উপায়, সুইজারল্যান্ড ভিসার আবেদন করার নিয়ম, ভিসার আবেদন করার জন্য যে সকল কাগজপত্র প্রয়োজন হয় এবং সুইজারল্যান্ডে যে সকল কাজের চাহিদা বেশি রয়েছে ও যে কাজের বেতন বেশি সেগুলো সম্পর্কে আলোচনা করেছি। আশা করি আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি উপকৃত হয়েছেন।

আজকের এই আর্টিকেলটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনাকে আন্তরিকভাবে ধন্যবাদ।এরকম আরো তথ্যবহুল আর্টিকেল পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকুন। সুইজারল্যান্ড ওয়ার্ক পারমিট ভিসা সম্পর্কিত আরো প্রশ্ন থাকলে আপনি কমেন্ট করুন। আমরা আপনার প্রশ্নের যথাযথ উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। আজ এই পর্যন্ত ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন। আল্লাহ হাফেজ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url